Entitlement Theory

 

Entitlement Theory 

Robert Nozick’s Entitlement Theory

রবার্ট নজিকের  entitlement তত্ত্ব

ইউরোপের শিল্প বিপ্লব ও নবজাগরণের প্রেক্ষাপটে উদীয়মান বুর্জোয়া শ্রেণীর স্বার্থ রক্ষার্থে এবং সাবেকি সামন্ততান্ত্রিক রাজনীতির অবসানের লক্ষ্যে উদারনীতিবাদী রাষ্ট্র তত্ত্বের উদ্ভব হয়। এক্ষেত্রে সপ্তদশ শতাব্দীর ব্রিটিশ দার্শনিক টমাস হবস তার লেভিয়াথান গ্রন্থে চরম সার্বভৌম কর্তৃত্বের ছত্রছায়ায় ব্যক্তির জীবন ও সম্পদ রক্ষার্থে যে রাষ্ট্র তত্ত্বের উদ্ভব ঘটান তা সাবেকি উদারনীতিবাদ হিসেবে অভিহিত করা হয়। 

                              পরবর্তীকালে লকের Two treatise of civil government নামক গ্রন্থে রাষ্ট্রের কার্যপ্রক্রিয়া কে সীমিত করে ব্যক্তির জীবন, স্বাধীনতা ও সম্পত্তির মত স্বাভাবিক অধিকারের ওপর গুরুত্ব আরোপ করা হয়। এরপর অ্যাডাম স্মিথ, হার্বাট স্পেন্সার প্রমূখ দার্শনিকগণ ব্যক্তির অবাধ স্বাধীনতা কে বিশেষত বাণিজ্য ও সম্পত্তির স্বাধীনতাকে অতিরিক্ত গুরুত্ব দিয়ে রাষ্ট্রের কার্যপ্রক্রিয়া কে সীমিত করার কথা বলেন। রাজনীতিতে তাদের এই ধারণা সাবেকি উদারনীতিবাদ নামে পরিচিত। 

                          প্রায় 1920 এর দশক পর্যন্ত এই তত্ত্ব অত্যন্ত প্রাসঙ্গিকতা লাভ করে কিন্তু 1929–1939 এই সময়ে পাশ্চাত্য অর্থনীতিতে যে মহাসংকট বা গ্রেট ডিপ্রেশন দেখা দেয় তার ফলে সাবেক উদারনীতিবাদ এর সংকট অত্যন্ত প্রকট আকার নেয়। এই অবস্থায় 1960 থেকে 70 এর দশকে কল্যাণীবাদী উদারনীতিবাদ এবং কেইন্সের macro-economy তত্ত্বের সমালোচনা মূলক তাত্ত্বিক প্রতিক্রিয়া হিসেবে রবার্ট নজিক, ফ্রেডারিক হায়েক, মিল্টন ফ্রিডম্যান, স্যারডন টুলুক প্রমুখ দার্শনিকগণ অবাধ স্বাধীনতা কে গুরুত্ব দিয়ে এবং অতি সংকুচিত রাষ্ট্র ব্যবস্থার পক্ষে যে প্রয়োগ রাখেন তা নয়া উদারনীতিবাদ নামে পরিচিত।

আমাদের আলোচ্য বিষয় স্বত্বাধিকারী তত্ত্ব Entitlement Theory টি Robert Nozick মূলত রলসের ন্যায় বিচার ধারণার বিরোধিতা উদ্দেশ্যে তিনি উপস্থাপনা করেছেন। এক্ষেত্রে তিনি তার anarchy state and Utopia নামক গ্রন্থে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর সমাজ, অর্থনীতি ও ব্যক্তির মধ্যে সম্পর্কের জটিলতা প্রভৃতি বিষয়কে নিয়ে আলোচনা করেন। তার আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে :

সামাজিক ন্যায়বিচার এর স্বত্বাধিকারী তত্ত্ব

ন্যূনতম রাষ্ট্রের ধারণা।

উল্লেখ্য যে যেভাবে ব্যক্তির উদ্যোগকে সমষ্টিগত কল্যাণ অর্থাৎ সামাজিক ন্যায়বিচার এর পরিপ্রেক্ষিতে উপস্থাপনা করেন তার বিরোধিতা করেন। Robert Nozick এর মতে ব্যক্তির কাজের ওপর বিশেষত আর্থিক ও বাণিজ্যিক সংক্রান্ত স্বাধীনতার ওপর রাষ্ট্রীয় নিয়ন্ত্রণ অবাঞ্চিত। এর ফলে ব্যক্তির উদ্যোগ ক্ষতিগ্রস্ত হয় যা পরোক্ষভাবে রাষ্ট্রকেও ক্ষতিগ্রস্ত করে। সেই জন্যেই তিনি মনে করেন ব্যক্তির আত্মবিকাশ এবং সম্পত্তির ভোগ দখলের স্বাধীনতা উপর রাষ্ট্রীয় নিয়ন্ত্রণ কাম্য নয়। কারণ তার মধ্যে একটি হলো ক্রিয়েটিভ সেলভ বা সৃজনশীল আত্ম স্বতন্ত্র সম্পূর্ণ সত্তা।

Robert Nozick ব্যক্তি স্বাধীনতাকে ও সাম্যের নীতি কে ভিত্তি করে সামাজিক সম্পর্ক গঠনের লক্ষ্যে তার নিজস্ব উদারনৈতিক মত প্রকাশ করেন। এইজন্য রলসের সক্রিয়বাদী রাষ্ট্রের পরিবর্তে তিনি ন্যূনতম রাষ্ট্রের ধারণা ব্যক্ত করেন। এক্ষেত্রে তিনি ব্যক্তির সম্পত্তির অধিকার সম্পর্কিত লকের বক্তব্য , ব্যাক্তি আত্ম স্বতন্ত্র অধিকার সম্পর্কিত কান্টের বক্তব্য এবং সৃজনশীল ব্যক্তির স্বাধীনতার প্রয়োজনীয়তা সম্পরকিত জেসমিনের বক্তব্য দ্বারা প্রভাবিত হন। এছাড়াও মার্কিন স্বাতন্ত্র্য ব্যক্তিস্বাতন্ত্র্যবাদী লাইসেনজার স্কুটার, বেঞ্জামিন টাকার প্রভৃতি দ্বারা প্রভাবিত হন।

Robert Nozick তার বন্টনের ন্যায় বিচার সংক্রান্ত বক্তব্যে প্রতিষ্ঠা করার জন্য তিনি ধারণা দ্বারা প্রভাবিত হন যথা

সম্পত্তির স্বেচ্ছাকৃত হাতবদল

সম্মতি

নজিক এর মতে সভ্যতার আদি লগ্ন মানুষ নিজেদের সম্পত্তি রক্ষার জন্য নয় সম্মত অর্থাৎ স্বেচ্ছাকৃত উপায় একাধিক এজেন্সিকে ক্ষমতা প্রদান করে। কালক্রমে কোন একটি নির্দিষ্ট ভূখণ্ডের প্রভাবশালী কোন এজেন্সি আধিপত্য সম্পন্ন হয়ে ওঠে এবং ব্যক্তির জীবন সম্পত্তি রক্ষার দায়িত্ব পায়। এইভাবে ন্যূনতম কাজের জন্য নূন্যতম রাষ্ট্রের সৃষ্টি হয়। নজিক এর মতে এজেন্সিগুলো যেহেতু স্বেচ্ছায় এবং অহিংস উপায়ে দায়িত্ব দেওয়া হয় তাই এই দায়িত্ব প্রদান ছিল অত্যন্ত ন্যায় সঙ্গত এবং পরবর্তীকালে সব ধরনের হাতবদল ও ছিল ন্যায় সঙ্গত। অর্থাৎ নজিক এর মতে সম্পত্তির ভোগ দখল এবং হাতবদল এগুলো পুরোপুরি ব্যক্তির ইচ্ছার উপর নির্ভরশীল। তার মতে রলসের মতো সামাজিক উপযোগিতা এবং ন্যায় বিচারের যুক্তিতে ব্যক্তির জীবন প্রক্রিয়া ও সম্পত্তি ভোগ দখলের স্বাধীনতার ওপর রাষ্ট্রীয় নিয়ন্ত্রণ কখনোই সমর্থন যোগ্য নয়। এই বিষয়টিকে নজিক বন্টনের ন্যায় বিচার সংক্রান্ত স্বত্বাধিকার বলে অভিহিত করেছেন।

এই স্বত্বাধিকার তত্ত্বের মৌলিক দিক :

এই তত্ত্বে ব্যক্তির সৃজনশীল ওয়াত্ত সম্পন্ন ভূমিকাকে অত্যন্ত গুরুত্ব দেওয়া হয়। নজিক এর মতে ব্যক্তির ধারণাটি অসামাজিক ধারণা নয়। কারণ ব্যক্তি তার নিজের বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে আত্মনির্ভরশীল এবং তার ভূমিকা ও সৃজনশীল।

এই তত্ত্বে মানুষের সম্মতির ভিত্তিতে এবং মানুষের প্রয়োজনে ন্যায় সঙ্গত উপায় যেমন একাধিক নেয় সম্মত সংস্থার উদ্ভব ঘটেছে বলা হয় পাশাপাশি ব্যক্তির সৃজনশীল ভূমিকার ফলে সৃষ্ট সম্পর্কেও তিনি যুক্তি সংগত বলে মনে করেন।

সাবেকি উদারনীতিবাদের মত রাষ্ট্রের ভূমিকা কে সীমিত করার কথা বলেন। তার মতে রাষ্ট্র হল একটি productive এজেন্সি। ব্যক্তির আত্মবিকাশ এবং সম্পত্তির ভোগ দখলের স্বাধীনতার জন্য যতটুকু প্রয়োজন ঠিক ততটুকু ভূমিকাই পালন করবে। তবে তিনি কিন্তু নৈরাজ্যবাদী দের মত রাষ্ট্রের ধ্বংস সাধনের কথা বলেননি। কারণ নাজিকের মতে এর ফলে কোনো না কোনো কর্তৃত্বের উদ্ভব ঘটবে যা ব্যক্তি স্বাধীনতাকে খর্ব করতে পারে।

সম্পত্তির অর্জন এবং ভোগ দখলের ক্ষেত্রে তিনি ব্যক্তির সিদ্ধান্ত কে চূড়ান্ত বলে অভিহিত করেন। ব্যক্তির শক্তি-সামর্থ্য, প্রতিভা ও নিজের সম্পত্তি কে কি উদ্দেশ্যে ব্যবহার করবে সে বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে ব্যক্তি। এ বিষয়ে তিনি রাষ্ট্রীয় হস্তক্ষেপকে অবাঞ্ছিত বলে মনে করেন।

মূল্যায়ন : Robert Nozick এই Entitlement Theory টি মার্কসীয় দৃষ্টিতে আত্মকেন্দ্রিক বলে অভিহিত করা হলেও বিভিন্ন সম্প্রদায় বা দার্শনিক যেমন মেকিনটায়ার, চার্লস টেইলর, মাইকেল স্যান্ডেল প্রমুখ এর একে বিচ্ছিন্ন ব্যাক্তি স্বত্তার সহায়ক সামগ্রিকতার পরিপন্থী বলে সমালোচনা করলেও সম্প্রতি উন্নত দেশগুলিতে স্বাধীনতার ওপর হস্তক্ষেপ ফলে যে ব্যাক্তি রাষ্ট্রবিরোধী হয়ে উঠেছে সে বিষয়টি অবহিত করেন। এটি নজিক এর স্বত্বাধিকারী তত্ত্বের প্রাসঙ্গিকতা কে মনে করিয়ে দেয়। আসলে নজিক এর স্বত্বাধিকারী তত্ত্ব কোন বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয় এটি লকের ব্যক্তিগত সম্পত্তি ধারণা কান্টের নৈতিক ও আত্মশক্তির ধারণা এবং জেসমিন এর সৃজনশীল ধারণা সমন্বয় মাত্র।

 

 

Hegel’s theory of state

Hegel's theory of state

         

Hegel's theory of state

    

Hegel’s theory of state    

 Georg Wilhelm Friedrich Hegel (1770-1831).

  হেগেলের রাষ্ট্রতত্ত্ব

ভূমিকা :

জার্মান দার্শনিক হেগেল মূলত একজন ভাববাদী রাষ্ট্র দার্শনিক। হেগেলের রাষ্ট্র দর্শনের কেন্দ্রবিন্দু হল রাস্ট্র। তিনি দ্বন্দ্ববাদের সাহায্যে রাষ্ট্রের মহত্ব কে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তার এই ভাববাদী রাষ্ট্রতত্ত্ব সু সংঘবদ্ধভাবে গ্রন্থিত হয়েছে তার philosophy of rights নামক গ্রন্থে। তিনি মনে করতেন রাষ্ট্র হল মর্তের বুকে ঈশ্বরের পদচারণা। হেগেলের এই রাষ্ট্রতত্ত্ব নিম্নে সবিস্তারে আলোচিত হল:–

Hegel's theory of state

হেগেলের রাষ্ট্রতত্ত্বের মূল বক্তব্য :

  1. রাষ্ট্রের উদ্ভবে দ্বান্দ্বিকতার প্রয়োগ : হেগেলের মতে রাষ্ট্র হল সুদীর্ঘ ক্রমবিবর্তনের ফল এবং তা এক দ্বান্দ্বিকতার পর্যায়ে বিকশিত হয়। এই প্রক্রিয়ার প্রথম পর্যায়ে পরিবার বা বাদ তারপর প্রতিবাদ হিসেবে পুরো সমাজ এবং বাঁধ ও প্রতিবাদ অর্থাৎ পরিবার ও সমাজের সমন্বয়ে সম্বাদ রূপে রাষ্ট্রের উদ্ভব হয়। রাষ্ট্র হল সব ব্যক্তির মহা মিলন ক্ষেত্র যেখানে পরিবার ও পুরসমাজের সমস্ত বৈশিষ্ট্য বর্তমান।
  2. ব্যক্তির ইচ্ছার সাথে রাষ্ট্রের ইচ্ছার সমন্বয় : হেগেলের দৃষ্টিতে ব্যক্তির ইচ্ছা রাষ্ট্রের কাছে সমর্পিত হলে ব্যক্তির সর্বোচ্চ আত্মিক ও নৈতিক কল্যাণ সাধিত হয়। রাষ্ট্রের প্রতি আনুগত্য প্রদর্শন করেই ব্যক্তি যথার্থ স্বাধীন হয়ে ওঠে। রাষ্ট্র নিজে কোনো লক্ষ্য পূরণের মাধ্যম নয়। সে নিজেই নিজের পরম লক্ষ্য। তাই রাষ্ট্রের মধ্যে ব্যক্তি তার জীবনের সার্থকতা খুঁজে পায়।
  3. রাষ্ট্রীয় ও সামাজিক নৈতিকতা : হেগেলের মতে রাষ্ট্র হল সামাজিক নৈতিকতার সর্বোৎকৃষ্ট বহিঃপ্রকাশ এবং রাষ্ট্রের সদস্যদের নৈতিক মান ঠিক করে দেয়। রাষ্ট্র সামাজিক ন্যায় এর বাস্তব প্রতিফলন সেহেতু ব্যক্তির একমাত্র কর্তব্য হল রাষ্ট্রের প্রতি আনুগত্য প্রদর্শন করা। এই কর্তব্য পালনের মধ্য দিয়েই ব্যক্তি তার নৈতিকতা, স্বাধীনতা ও ভাব সত্তার পূর্ণ বিকাশ সাধন করতে পারে।
  4. রাষ্ট্র ও ব্যক্তি :: হেগেলের দৃষ্টিতে রাষ্ট্রীয় কর্তিত্ব হলো চরম ও চূড়ান্ত। মানুষ রাষ্ট্রের মধ্যেই তার ব্যক্তির ব্যক্তিত্বের পূর্ণ বিকাশ সাধন করতে সক্ষম। রাষ্ট্র যেহেতু ব্যক্তির অধিকার ও স্বাধীনতা দেয় সেহেতু ব্যক্তি কোন মতেই রাষ্ট্রের বিরুদ্ধাচরণ করতে পারবে না। এক কথায় তিনি ব্যক্তিসত্তা কে রাষ্ট্রের কাছে আত্মসমর্পন করার কথা বলেন।
  5. রাষ্ট্রের জৈব তত্ত্ব : হেগেল রাষ্ট্রকে জীবন্ত সত্তা হিসেবে বর্ণনা করেছেন। ব্যক্তি যা কিছু উৎকর্ষতা সেটি রাষ্ট্রের জন্যই কারণ রাস্ট্র নিজেই নিজের লক্ষ্য। জীব দেহের কোন অংশ থেকে বিচ্ছিন্ন করলে খন্ডিত অংশ এর কার্যকারিতা যেমন থাকে না তেমনি একটি রাষ্ট্র থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেলে ব্যক্তি তার গুরুত্ব ও তাৎপর্য হারিয়ে ফেলে।
  6. যুদ্ধ তত্ত্ব : রাষ্ট্র হল সার্বভৌম ,স্বতন্ত্র, স্বাধীন এবং নিজের স্বার্থসিদ্ধির জন্য যে কোন উপায় অবলম্বন করতে পারে। প্রয়োজনে যুদ্ধে লিপ্ত হওয়ার অধিকারী। হেগেল মনে করতেন যে অবিরাম শান্তি রাষ্ট্রগুলিকে বিপথে পরিচালিত করে তাই রাষ্ট্রকে স্বাবলম্বী ও শক্তিশালী করতে যুদ্ধের প্রয়োজন। তার মতে যুদ্ধ জাতীয় ঐক্য কে সুদৃঢ় করে।
সমালোচনা :  
  1. এই মতবাদটিকে CEM Joad বিভ্রান্তিকর ,বিপদজনক ও একটি ভ্রান্ত মতবাদ বলে মনে করেন।
  2. হেগেলের ব্যক্তির অধিকার কে স্বীকার না করে তিনি ব্যক্তিকে রাষ্ট্রের যুপকাষ্ঠে বলিপ্রদান করেছেন।
  3. রাষ্ট্রের ধারণাই দেবত্ব আরোপ করে তিনি রাষ্ট্রকে নৈতিক সমালোচনার ঊর্ধ্বে স্থান দিয়েছেন।
  4. রাষ্ট্রের অধিবিদ্যাগত ( metaphysical) তত্ত্ব ফ্যাসিবাদ ও নাৎসিবাদ সৃষ্টিতে সাহায্য করেছিল।
  5. রাষ্ট্র ছাড়া ব্যক্তির বা গোষ্ঠীর যে পৃথক স্বাধীন সত্ত্বা রয়েছে তা উপলব্ধি করতে তিনি ব্যর্থ হন।
  6. যুদ্ধ কে সমর্থন করে তিনি অতি -জাতীয়তাবাদ কেই সমর্থন করেছেন।
উপসংহার :
  • Hegel’s theory of state নানাভাবে সমালোচিত হলেও তার গুরুত্ব অপরিসীম। সমকালীন জার্মানির পক্ষে একটি চরম কর্তৃত্ববাদী রাষ্ট্রের প্রয়োজন ছিল। তাছাড়া প্লেটো, অ্যারিস্টোটল, ম্যাকিয়াভেলির ভাববাদ হেগেলের দ্বারা পূর্ণতা পায়। তাছাড়া গ্রীন,ব্রাডলে, বোসংকেত, হেগেলের দ্বারা প্রভাবিত হয়েছিলেন। সর্বোপরি কাল মার্কস তার দ্বন্দ্বতত্ত্ব হেগেল থেকেই গ্রহণ করেছিলেন।
Main works
  1. Philosophy of right (1821).
  2. Philosophy of history (1837).
  3. The encyclopaedia of the philosophy of sciences.(1817).
  4. Science of logic (1812 & 1816).
  5. Philosophy of law (1820).

                                          ……………………………………….